Feeds:
পোস্ট
মন্তব্য

জীবন্ত নামাযের ভূমিকা


নামায কালেমায়ে তাইয়েবার পয়লা বাস্তব আমলী স্বীকৃতি ।
কালেমায়ে তাইয়েবার মধ্যে যে দুটো কথা স্বীকার করা হয় তা বাস্তব জীবনে মেনে চলার ট্রেনিংই হলো নামায। কালেমা ও নামাযের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ।

ধরুন, এক ব্যক্তি ইসলাম কবুল করে মুসলিম সমাজের সদস্য হয়ে গেল । কালেমায়ে তাইয়েবা উচ্চারণ করে সে তার জীবনে দুদফা পলিসী ঘোষণা করলোঃ

১. আমি জীবনের সর্বক্ষেত্রে একমাত্র আল্লাহর হুকুম মেনে চলব। আল্লাহর হুকুমের বিরোধী কারো হুকুম পালন করব না।
২. রাসূল (স) আল্লাহর হুকুম যে নিয়মে পালন করেছেন, আমি একমাত্র ঐ তরীকায়ই আল্লাহর হুকুম পালন করব। আর কারো কাছ থেকে কোন নিয়ম বা তরীকা গ্রহণ করব না।
Continue Reading »

নামায-শিক্ষার বিভিন্ন দিক


নামায-শিক্ষার বিভিন্ন দিকঃ

  1. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে নামায আদায় করেছেন ঠিক সেভাবেই নামায পড়তে হবে।
  2. নামাযে তিনি যে অবস্থায় যা পড়েছেন তা শুদ্ধ করে পড়া শিখতে হবে তা ঠোঁট ও জিহ্বা নেড়ে উচ্চারণ করতে হবে। (মনে মনে পড়লে চলবে না)।
  3. কালেমার ওয়াদা অনুযায়ী চলার ট্রেনিং হিসেবে নামায আদায় করতে হবে। নামাযে দেহের সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ব্যবহার করতে হয় । বিভিন্ন অবস্থায় হাত বিভিন্নভাবে রাখতে হয়। বিভিন্ন অবস্হায় নির্দিষ্ট স্থানে চোখে তাকাতে হয়। রুকু ও সিজদা বিশেষ নিয়মে করতে হয় । এসবই রাসূল (স) শিক্ষা দিয়েছেন।

    নামাযে এ শিক্ষাই দেওয়া হয় যে, দেহের সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেভাবে নামাযে আল্লাহ ও রাসূলের শেখানো নিয়মে ব্যবহার করা হয়, নামাযের বাইরেও এ সবকে আল্লাহ ও রাসূলের মরযী মতো ব্যবহার করতে হবে। নিজের মরযী মতো ব্যবহার করা চলবে না। এভাবেই নামাযের শিক্ষাকে বাস্তব জীবনে কায়েম করতে হবে। কুরআনে নামায কায়েম করতেই হুকুম করা হয়েছে। শুধু পড়তে বলা হয়নি।

  4. Continue Reading »

কালেমা শিক্ষার বিভিন্ন দিক


কালেমা শিক্ষার বিভিন্ন দিকঃ

১. কালেমা তাইয়েবা শুদ্ধ উচ্চারণে পড়তে হবে।
২. কালেমার শাব্দিক অর্থ জানতে হবে।
৩. কালেমার মর্মকথা বুঝতে হবে।
৪. কালেমার ওয়াদা পালন করতে হবে।

কালেমার শাব্দিক অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই, মুহাম্মাদ (সা) আল্লাহর রাসূল।

কালেমার মর্মকথাঃ জীবনের সকল ক্ষেত্রে, সবসময়, সব অবস্থায় আল্লাহকে একমাত্র হুকুমকর্তা, (ইলাহ) প্রভু মানতে হবে এবং আল্লাহর হুকুমের বিরোধী কারো হুকুম মানা যাবেনা।

আর মুহাম্মদ (সা) এর নিকটই আল্লাহর হুকুম এসেছে এবং তিনি আল্লাহর শেখানো নিয়মে আল্লাহর হুকুম পালন করেছেন। কালেমা কবুলকারীকে একমাত্র রাসূল (সা) এর নিয়ম বা তরীকা অনুযায়ী আল্লাহর সব হুকুম পালন করতে হবে।
Continue Reading »

যেভাবে নামায পড়তে হয়


নামাযের দেহ

১. সবাই যার যার শরীকে সুন্দর অবস্থায় রাখার চেষ্টা করে। নামাযের দেহটিকেও মুনীবের নিকট সুন্দর অবস্থায় পেশ করার জযবা থাকা উচিত । নামাযের দেহের সৌন্দর্য হলোঃ
ক. নামাযে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলো যেখানে যেভাবে রাখা উচিত সেভাবে রাখা।
খ. নামাযে যা পড়া হয় তা শুদ্ধ উচ্চারণে পড়া ।

নামাযে দাঁড়ানো অবস্থায় হাত বেঁধে স্হির হয়ে দাঁড়াতে হয়। সিজদা দেবার জায়গায় দৃষ্টি রাখতে হয়। তাহলে মাথা সামনের দিকে সামান্য ঝুঁকে থাকবে। রুকুর অবস্থায় হাঁটুতে হাতের তালু রেখে হাত দিয়ে হাঁটুকে মযবুতভাবে ধরতে হয়। এতে শরীরের ভারটা হাতের উপর পড়ে এবং কুনই ও হাঁটু সোজা থাকে। দৃষ্টি পায়ের পাতার উপর রাখতে হয় । এতে কোমর পিঠ ও মাথা এক রেখা বরাবর সমান থাকে এবং মাটির সমান্তরালে থাকে । মাথা পিঠ থেকে নিচু হয় না এবং পিঠ বাঁকা অবস্থায় থাকে না। রুকু থেকে উঠে সিজদায় যাবার আগে স্থির হয়ে দাঁড়াতে হয় এবং দুহাত দুপাশে সোজা হয়ে থাকে। স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে না থেকে সিজদায় চলে গেলে নামায হবে না। এভাবে থামা ওয়াজিব।
Continue Reading »

নামাযের রূহ


নামাযের রূহ

নামায আদায়ের সময় মনের অবস্থার উপর নামাযের রুহ পয়দা হওয়া নির্ভর করে । নামাযে দেহ যখন যে অবস্থায় থাকে তখন মনে যে চেতনা থাকা উচিত তা থাকলেই নামায জীবন্ত হয়।

নামায শুরু করার সময় মুখে আরবীতে নিয়ত উচ্চারণের কোন দরকার নেই। এসব নিয়ত এভাবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শেখাননি। নিয়ত মুখের কজা নয়, মনের কাজ। তাই নামাযের উদ্দেশ্যে মন স্থির করে দাঁড়িয়ে আল্লাহু আকবার উচ্চারণ করতে হয়।

আল্লাহু আকবার বলে নামায শুরু করার সময় হাতের তালু কিবলামুখী রেখে হাত কাঁধের বরাবর যখন তোলা হয়, তখন মনে খেয়াল রাখতে হবে যে আমি আমার দুনিয়ার জীবনকে পেছনে রেখে আমার রবের দরবারে হাযির হয়েছি। এ তাকবীরকে তাকবীরে তাহরীমা বলে। অর্থাৎ আল্লাহু আকবার বলে দুহাত নাভির নিচে (আহলি হাদীস হলে বুকের উপর) বেঁধে দাঁড়াবার পর নামাযের বাইরের হালাল কাজও নামাযের ভেতরে হারাম হয়ে যায়। এ কারণে এর নাম তাকবীরে তাহরীমা। হাত বেঁধে মাথা সামান্য ঝুঁকিয়ে বিনয়ের সাথে নিম্নরূপ হামদ সানা ও তায়াওউয পড়তে হয় :

এটুকু পড়ার সময় মনে নিম্নরূপ খেয়াল রাখতে হবে : “হে আল্লাহ ! গৌরব, প্রশংসা, বরকত ও মর্যাদা তোমারই। আমি খাঁটিভাবে আমার সমগ্র মনোযোগ তোমার প্রতিই দিলাম। ”

Continue Reading »

নামাযের মর্যাদা


নামাযের মর্যাদা

আল্লাহ, রাসূল ও আখিরাতে সঠিকভাবে ঈমান আনার মাধ্যমে আল্লাহর সাথে যে সম্পর্ক সৃষ্টি হয় তা আল্লাহ তাআলা সূরা আন নাসে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহ মানুষের রব, বাদশাহ ও ইলাহ বা মাবূদ । কুরআনে আরও একটি সম্পর্কের কথা বারবার উল্লেখ করা হয়েছে। সেটি আরো আবেগময়।আল্লাহ তাআলা দুনিয়া ও আখিরাতে ঈমানদারদের ওয়ালী বা অভিভাবক। জীবন্ত নামায আল্লাহর সাথে এ চার রকম সম্পর্ক মযবুত করতে থাকে। মুমীনের রুহানী তরক্কীর জন্য নামাযই সবচেয়ে বেশি কার্যকর । রাসূল (স) নামাযকে তাঁর চোখের মণি বলেছেন। কখনো কোন পেরেশানীর কারণ ঘটলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়াসল্লাম নামাযের মাধ্যমে প্রশান্তি বোধ করতেন।
Continue Reading »


নামাযের প্রধান মাসয়ালা মাসায়েল

নামাযের নিয়ম-কানুন ও মাসয়ালা-মাসাযেল অনেক। নামায শিক্ষার বইতে তা পাওয়া যায়। এখানে এ বিষয়ে শুধু বিশেষ জরুরী কথাগুলো পেশ করা হচ্ছেঃ

নামাযের ফরয ও ওয়াজিব কয়টি তা ভালভাবে জানা প্রয়োজন। ফরয ও ওযাজিব ছাড়া বাকী সবই সুন্নাত ও মুস্তাহাব। ফরয ও ওয়াজিবগুলো চিনে নিলেই চলে এ সম্পর্কে তিনটি কথা জরুরী।
১. নামাযে কোন ফরয ভুলে বাদ পড়ে গেলে আবার নতুন করে নামায পড়তে হবে।
২. নামযে কোন এক বা একাধিক ওয়াজিব ভুলে বাদ পড়ে গেলে নামায শেষ করার আগে সহু সিজদা দিলেই নামায হয়ে শুদ্ধ যাবে।
৩. ফরয ও ওয়াজিব ছাড়া অন্য কিছু বাদ পড়ে গেলেও নামায নষ্ট হবে না; যদিও ত্রুটিযুক্ত হবে।
তাই কোনটা কোনটা ফরয আর কোনটা কোনটা ওয়াজিব তা না জানলে সঠিকভাবে নামায আদায় করা সম্ভব নয়।

Continue Reading »

নামাযে মনোযোগের সমস্যা


নামাযে সমস্যা

নামায শেখার সময় মনে কোন অবস্থায় কী চেতনা রাখতে হবে তা না শেখায় এবং চেতনা ছাড়াই নামায পড়ায় অভ্যস্ত হওয়ায় নামাযে মনকে হাযির রাখা বিরাট সমস্যা মনে হয়। মনকে নামাযে ধরে রাখার চেষ্টা সত্ত্বেও বারবার মন নামাযের বাইরে চলে যায় এবং নামাযের বাইরের খেয়াল মন দখল করে নেয়।

এর প্রতিকারের জন্য তিনটি কাজ করতে হবেঃ

১. আগেও উল্লেখ করা হয়েছে যে, মনটাকে কালবের মধ্যে গেড়ে রাখতে হবে। নড়ে গেলে আবার মযবুত করতে হবে। মনটাকে কালবে আটকে রাখার জন্য অবিরাম চেষ্টা করতে হবে।

২. নামাযে যা কিছু পড়া হয় তা এমনভাবে উচ্চারণ করতে হবে যেন নিজের কানে শুনা যায়। মনোযোগ রখায় এটা অবশ্যই সহায়ক । এতটা জোরে পড়া উচিত নয় যে অন্য লোক শুনতে পায়।

৩. নামাযে যে অবস্থায় যে চেতনা থাকা প্রয়োজন বলে আলোচনা করা হয়েছে তা অভ্যাস করতে হবে।

এভাবে কালব, মুখ ও কানের সমন্বয় সাধন করতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন মনের অজান্তে মুখে উচ্চারণ না হয় বা বেখেয়ালীর মধ্যে পড়া না হয়।

জীবন্ত নামাযের নমুনা


জীবন্ত নামাযের নমুনা

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নামায

১. অন্তরের প্রশান্তি, “নামাযকে আল্লাহ তাআলা আমার জন্য চোখের শান্তি বানিয়েছেন । ” (হাদীস )
২. পেরেশান অবস্থায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযের মাধ্যমে স্বস্তি বোধ করতেন, “নামায ও সবরের মাধ্যমে সাহায্য চাও ।” (সূরা আল বাকারা )
৩. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ প্রত্যেক নবীর জন্য আল্লাহ একটা করে খাহেশ পয়দা করেছেন, আমার খাহেশ রাতের নামায । আল্লাহ প্রত্যেক নবীর জন্য একটি মর্যাদার লুকমা বানিয়েছেন, ৫ ওয়াক্তের নামায আমার লুকমা।”
৪. দীর্ঘ সময় দাঁড়াবার দরুন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পা বা হাটু অবশ হয়ে যেত।

Continue Reading »

নামায ও নামাযের বাইরের জীবন


নামায ও নামাযের বাইরের জীবন

নামায ও নামাযের বাইরের জীবনে স্বাভাবিক কারণেই একটা সম্পর্ক গড়ে উঠে। নামায যে মানের হয় সে মানেই বাইরের জীবনে এর প্রভাব পড়ে। যে নামাযকে শুধু একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান মনে করে তার জীবনে নামাযের কোন ইতিবাচক প্রভাব পড়ার কথা নয়। কিন্তু যে নামাযকে কালেমায়ে তাইয়েবার ওয়াদা অনুযায়ী চলার ট্রেনিং হিসেবে গ্রহণ করে তার জীবনে নামাযের প্রভাব অবশ্যই পড়বে। নামায যে পরিমাণ জীবন্ত হবে সে পরিমাণ ইতিবাচক প্রভাবই নামাযীর বাস্তব জীবনে পড়বে।

সচেতন নামাযী সহজেই উপলব্ধি করতে পারবে যে নামাযের প্রভাব তার জীবনে কতটুকু পড়ছে । নামাযের বাইরের জীবনের প্রভাব নামাযের উপর পড়ে। বাস্তব জীবনে নামাযী যে পরিমাণ তাকওয়া অবলম্বন করতে সক্ষম হয়, সে পরিমাণেই নামাযের সময় প্রতিফলিত হয়। নামাযের বাইরে ঈমানের দাবি পূরণ করতে পারলে নামাযের সময় ঈমান-বিরোধী কোন ভাব মনে জাগবে না।
Continue Reading »

নামাযের শেষে দোয়া


নামাযের শেষে দোয়া
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইমাম হিসেবে নামায পড়ালে নামাযের শেষ দিকে () বলে নামায শেষ করে মুসল্লীদের দিকে মুখ করে বসতেন যাতে যারা শেষ দিকে নামাযে শরীক হয়েছে তারা বুঝতে পারে যে জামায়াত শেষ হয়ে গেছে। ঘুরে বসার সময় তিনি আওয়ায দিয়ে আল্লাহু আকবার এবং তিনবার আসতাগফিরুল্লাহ বলতেন।

“আল্লাহর রাসূল (স) কিভাবে নামায পড়তেন” নামক বই থেকে বিস্তারিত জানা যায় যে, এ সময় তিনি কী কী দোয়া পড়তেন। এ সব দোয়ার কথাগুলোও আল্লাহর সাথে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করায় সহায়ক।

আসলে মুমিনের জীবনটা আল্লাহময় হোক, এটাই নামাযের উদ্দেশ্য । আল্লাহ সব সময় দেখছেন এবং মনে যা চিন্তা-ভাবনা আসে তা সবই তিনি জানেন, এ চেতনা সবময় মুমিনকে পরিচালিত করুক জীবন্ত নামাযের এটাই লক্ষ্য ।
Continue Reading »


নামায বহু কিছু শেখায়
১. যে পাঁচ ওয়াক্ত নামায মসজিদে আদায় করে নামায তাকে সারাক্ষণ আল্লাহর কথা স্মরণ করায় । সর্বদা নামাযের সময় সম্পর্কে তাকে সচেতন থাকতে হয় । সে যে একমাত্র আল্লাহর দাস নামায তাকে সে কথা ভুলতে দেয়না।

আল্লাহ বলেন : () আমাকে মনে রাখার উদ্দেশ্যে নামায কায়েম কর। (সূরা তোয়া হা : ১৪)
২. যে মন-মানসিকতা ও জযবা নিয়ে নামায আদায় করতে হয় নামাযের বাইরের তৎপরতার সময়ও ঐ মন মানসিকতা ও জযবার প্রভাব জারী থাকে।
৩. নামায কড়াভাবে সময়ানুবর্তিতা শেখায় । বারবার যথাসময়ে নামাযের জামায়াতে হাযির হওয়ার ফলে সব কাজই সময় মতো করার অভ্যাস হয়।
৪. ঠিক মতো অযু করা, মসজিদে হাযির হওয়া, ইমামের আনুগত্য করা, ঠিক ঠিক মতো নামায আদায় করা ইত্যাদি নামাযীর জীবনে শৃঙ্খলাবোধ সৃষ্টি করে । সব কাজ গোছালোভাবে করার মানসিকতা গড়ে উঠে।
৫. নামায সামাজিক ও রাষ্টীয় জীবনে নিয়ম নীতি মেনে চলার প্রশিক্ষণ দেয়। ইমামের আনুগত্যের মাধ্যমে নেতার আনুগত্যের ট্রেনিং হয়। ইমাম ভুল করলে শালীন ভাষায় লুকমা দিয়ে ইমামকে সংশোধন করার মাধ্যমে সরকারের সমালোচনা করার ভদ্র-পদ্ধতির শিক্ষা লাভ হয়। নামায রাজনৈতিক ময়দানেও সুশৃঙ্খল ও শালীন হতে উদ্বুদ্ধ করে।

Continue Reading »